ad728

নগর প্লাজা মার্কেটে আওয়ামী লীগের নেতা নব্য বিএনপি কামরুুল গং থাবা


FavIcon
নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশিত : ০৮ জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

ছবির ক্যাপশন: ad728

ফুলবাড়িয়া নগর প্লাজা মার্কেটে আওয়ামী লীগের নেতা নব্য বিএনপি  কামরুুল গং থাবা

শাপলা আক্তার 

ঢাকা গুলিস্তান ফুলবাড়িয়া ঢাকা দক্ষিণ  সিটি কর্পোরেশনের নগর প্লাজা আওয়ামী লীগের ফ্যাসিস্ট সরকার দীর্ঘ ১৭ বছর রেজিস্ট্রেশন নম্বর  ৩০৪ সমবায় সমিতির নামে রাজত্ব করে আসছিল আওয়ামী লীগের দোসর কামরুল গং  ৫ ই আগস্ট এর পরে ৭/৮ মাস গা ঢাকা দিয়ে থাকার পরে হঠাৎ  নব্য  বিএনপি নেতা সেজে নগর প্লাজা মার্কেট দখল  করতে আসে সাথে কিছু এলাকার বিপথগামী বিএনপি নেতা নিয়ে জোরজবর  দখল করতে যায়।নগর প্লাজা  মার্কেটের দোকান মালিক  ব্যবসায়ীগণ  প্রতিহত করে।  দীর্ঘ ১৭ বছরে লুটপাট করে  প্রায় ২৭ লক্ষ টাকাপানির বিল ও ১৫ লক্ষ টাকা বিদ্যুৎ বিল না দিয়ে টাকা আত্মসাৎ করে ফেলে। অত্র এলাকায় আউয়াল কমিশনার মাধ্যমে তারা রাজত্ব করে  আসছিল গত ৫ইআগস্টের পরে মার্কেটে দোকান ব্যবসায়ী  বাচ্চু সাহেব  আহবায়ক বানিয়ে কমিটি তৈরি করে। এলাকার কিছু নেতা  মাতিন, মনির, পারবেজ এর মাধ্যমে নগর প্লাজা মার্কেট দখল করে আলোকসজ্জার নামে প্রতি দোকানদারের কাছ থেকে ৫০০ টাকা চাদা তুলে ন্যায়। বাদ যায়নি  ফুটপাতে ব্যবসায়ীদের ও কাছ থেকে ৩০০ টাকা করে চাঁদা উঠায়   ৫ লক্ষ আশি হাজার টাকা  খরচ দেখানো হয়। ৫ ই আগস্ট এর পরে ব্যবসায়ীদের আহবায়গ কমিটি দোকানদারের নিজস্ব  ফান্ড ৫ লক্ষ ১০ হাজার টাকা  নিয়ে আলোকসজ্জার কাজে খরচ দেখানো হয় ।কিছুদিন পরে ২০ নং ওয়ার্ডের কিছু বহিরাগত লোক ঢুকে দোকানদার ব্যবসায়ী সমিতিকে অবরুদ্ধ করে রাখে।বিভিন্নভাবে  হুমকি দিয়ে থাকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি  কর্পোরেশনের বিশিষ্ট নেতা রঞ্জু হুমকি দিতে থাকে তার সাথে ২০ নং ওয়ার্ডের হিরু, আলম,খলিল সহ আরো অনেকে বহিরাগতরা মিলে প্রতিদিন  মার্কেটে  মহড়া দিতে থাকে। দোকান মালিক  ব্যবসায়ীরা তাদের চাওয়া  এক থেকে পাঁচ তলা পর্যন্ত ৭৭৬ টি দোকান আছে আমরাই আমাদের মার্কেট দেখাশোনা করবো আমাদের মধ্যেই যোগ্য ব্যক্তিকে সভাপতি হিসেবে মেনে নেব আমরা এই মুহূর্তে বাচ্চু ভাইকে সভাপতি হিসেবে মেনে নিয়েছি  বহিরাগত লোকজন আমাদের দরকার নাই ব্যবসায়ীদের কাছে গণমাধ্যম কর্মী জানতে চাইলে তারা জানান ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলের অবৈধভাবে ক্ষমতার জোরে কামরুল নিজেকে নিজে সভাপতি পরিচয় রাজত্ব কায়েম করতেছে অথচ এই মার্কেটে দোকান নেই তবে উপরে যখন নতুন দোকান বরাদ্দ দিবে তারা ওই দোকানের মালিক হবে,বলে জানা জায়নি , নব্য বিএনপি সেজে জোর করে মার্কেট দখল করতে চেষ্টা  করে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে বংশাল থানায় লিখিত অভিযোগ করলে তাদের কোন সহযোগিতায়  দোকান মালিকরা কেউ পায় নাই।  আওয়ামী লীগ আমলের মার্কেট  সভাপতি কামরুল হঠাৎ বিএনপিতে যোগদান করে সিটি কর্পোরেশনের নেতা রঞ্জুর  হাত ধরে  বিএনপিতে যোগদান করেন দোকান মালিক না হয়ে রাজত্ব করতে আসে সাথে ২০ নং ওয়ার্ডের বিপথগামী কিছু রাজনৈতিক নেতা পরিচয় দিয়ে ব্যবসায়ীদের কে ক্ষতি করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে দোকান মালিক সমিতির জন্য  সিটি কর্পোরেশন চিঠি দিলে সমাজ কল্যাণ দপ্তর গ্রহণ করে অতি দ্রুতভাবে নির্বাচন প্রক্রিয়া মাধ্যমে ভোটার লিস্ট করে একটি নির্বাচন আয়োজন করবে বলে ব্যবসায়ীদেরকে আশ্বস্ত করেছেন

আলোচিত শীর্ষ ১০ সংবাদ